‘ চিনি কোথায় যাবে? ওর তো আর নিজস্ব কোনো সংসার নেই!
ঘরে ঘরে সন্ধ্যাবাতি জ্বলে। অন্ধকার আরও গাঢ় হয়। এখানে বসেই চিনি ভাবছে তার জীবনের যত ঘটনা, যত গল্পের কথা। সব এক অচেনা নদীতে ভাসিয়ে দিয়ে সে এই উঠানেই আবার ফিরে এসেছে। এই বাড়িটা সব সময় তাকে ডাকে। নির্জনে খুব আদর করে। ভরা বর্ষার রাতে অথবা শীতের কুয়াশাচ্ছন্ন কোনো নিঝুম রাতের প্রহরে রোকন এসে ডাক দেয়, চিনি, দরজা খোলো।’